ই পাসপোর্ট এর আবেদন এর পরে আপনার পাসপোর্ট টি আপনার হাতে পৌছার পূর্বে অনেকগুলা ধাপ অতিক্রম করতে হয়, পুলিশ ভেরিফিকেশন হলো এই অনেকগুলার মধ্যে একটি ধাপ ।
সাধারণত পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় একজন এসআই আপনার অনেক গুলা তথ্য যাচাই করে থাকেন যেমন ঃ
- আপনার জাতীয়তা (অর্থাৎ আপনি বাংলাদেশের নাগরিক কিনা)
- আপনার স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা
- আপনার কর্মসংস্থান
- আপনার পারিবারিক অবস্থা
- আদালতে আপনার বিরুদ্ধে কোন ফৌজদারি মামলা আছে কিনা
- পূর্বে কোন মামলা থেকে থাকলে সেই মামলা খারিজ হয়েছে এই মর্মে তথ্যাদি।
সাধারণত ২ থেকে ৩ দিনেই পুলিশ ভেরিফিকেসন হয়ে যায়, তবে অনেক সময় ১০ থেকে ১৫ দিনও লাগতে পারে ।
পুলিশ ভেরিফিকেশনের সময় পুলিশ আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এবং নাগরিক সনদ দেখতে চাইতে পারে ।
যদি POLICE VERIFICATION Negative আশে আপনাকে প্রথমে খুঁজে দেখতে হবে কি কারণে Negative আসছে, তারপরে ঐ ভুল টা সংশোধন করে, পাসপোর্ট অফিসে যেয়ে পুনরায় পুলিশ ভেরিফিকেশনের জন্য একটি Application দিয়ে আসতে হবে ।
উদাহরণঃ
বরাবর
সহকারী পরিচালক
বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিস, ঢাকা ।
বিষয়ঃ ভুল সংশোধন পূর্বক পূণঃ পুলিশ ভেরিফিকেশন প্রসঙ্গে।
জনাব
যথাযথ সম্মান এর সাহিত বিনীত নিবেদন এই যে; আমি মোঃ আব্দুর রহিম, পিতাঃ আঃ করিম, মাতাঃ আনোয়ারা বেগম, গ্রামঃ ভুলিরপার, ডাকঘরঃ গৌরীপুর, থানাঃ দাউদকান্দি, জেলাঃ কুমিল্লা। পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ নাম্বার 4001-0000…….. / OID: 1234xxxx….. জন্ম তারিখঃ ০১/০১/১৯৯২ ইং।
ই পাসপোর্ট আবেদনে আমার ………………..ভুল হওয়ার কারনে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নেগেটিভ আসে।নেগেটিভ আসার কারণগুলো আমি পর্যালোচনা করেছি এবং নিজের ভুল স্বীকার করে কারণগুলো সংশোধন করতে সক্ষম হয়েছি।
অতএব, এ প্রেক্ষিতে উক্ত আবেদনের………………. পূনঃ পুলিশ তদন্ত পাঠাতে অনুরোধ জানাচ্ছি।
বিনীত
নাম
মোবাইল নাম্বার: